Monday, 30 July 2012
Saturday, 28 July 2012
বন্ধুত্বের সনদপত্র –
ব্যবস্থাও কি করা যায় না?’ চিন্তিত স্বরে বললাম আমি।
‘কারও সঙ্গে বন্ধুত্ব হলো, পাসপোর্টে সিল-ছাপ্পর মেরে বন্ধুত্বের
সনদপত্র দেওয়া দরকার। রাগারাগি হলো, বন্ধুত্ববিচ্ছেদের সিল পাসপোর্টে।
তবে বন্ধুত্ব রেজিস্ট্রেশনের আগে দুজনকেই দুই মাস সময় দিতে হবে। এই সনদপত্র দেওয়া দরকার। রাগারাগি হলো, বন্ধুত্ববিচ্ছেদের সিল পাসপোর্টে।
সময়ে তারা পরস্পরকে যাচাই করে সিদ্ধান্ত নেবে, তারা সত্যিই বন্ধুত্বের উপযোগী কি
না। রেজিস্ট্রির পর দুজনের নির্দিষ্ট দায়িত্ব ও কর্তব্য থাকতে হবে পরস্পরের প্রতি।
আইনগত বন্ধুকে কেউ দুর্যোগের সময় ফেলে গেলে তাকে আইনের মুখোমুখি হতে হবে…’
Friday, 27 July 2012
Thursday, 26 July 2012
Sunday, 22 July 2012
বিয়ের পরের দিনগুলো---------
দুই বন্ধু গল্প করছি আমি আর ডি-অদ্ভুত দা।
ডি-অদ্ভুতদা: বিয়ের পরের দিনগুলোছিল বড় সুখের।
আমি: কী রকম?
ডি-অদ্ভুত দা: অফিস থেকে বাড়ি ফিরতেই আমার ছোট কুকুরটা চেঁচামেচি
জুড়ে দিত আর তার পেছন-পেছন হাসিমুখে আসত আমার স্ত্রী। তার হাতে থাকত আমার চটি-জুতা।
আমি: আর আজকাল?
ডি-অদ্ভুত দা: আজকাল বাড়ি ফিরলে চটি-জুতো মুখে করে আনে কুকুরটা আর
পেছনে চেঁচাতে-চেঁচাতে আসে আমার স্ত্রী।
ডি-অদ্ভুতদা: বিয়ের পরের দিনগুলোছিল বড় সুখের।
আমি: কী রকম?
ডি-অদ্ভুত দা: অফিস থেকে বাড়ি ফিরতেই আমার ছোট কুকুরটা চেঁচামেচি
জুড়ে দিত আর তার পেছন-পেছন হাসিমুখে আসত আমার স্ত্রী। তার হাতে থাকত আমার চটি-জুতা।
আমি: আর আজকাল?
ডি-অদ্ভুত দা: আজকাল বাড়ি ফিরলে চটি-জুতো মুখে করে আনে কুকুরটা আর
পেছনে চেঁচাতে-চেঁচাতে আসে আমার স্ত্রী।
আমি বিবাহিত
রাতের মাতলামি শেষ করে পরদিন ঘুম থেকে উঠেছি। মাথা ব্যাথা করছে । গতকাল রাতে কি হইছে , কি করছে কিছুই মনে পড়ছে না। বিছানা থেকে মাথা তুলেই দেখে পাশে দুইটা এসপিরিন আর এক গ্লাস জল। বড়ি দুইটা খেয়ে উঠে পড়লাম। তার জামা কাপড় ইস্ত্রী করে রাখা। তার পাশে একটা লাল গোলাপ। ঘরের সব কিছু বেশ পরিস্কার-সাধারনত এর পরিস্কার থাকে না। ড্রেসিং টেবিলের আয়নায় আবিষ্কার করলাম চোখের নিচে বড় কালো দাগ। গতকাল কি কেউ ঘুষি মেরেছে? কিছুই মনে পড়ে না। অফিস পার্টিতে এত মদ খাওয়া উচিত হয় নাই। দাত মাজতে বাথরুমে ঢুকে দেখি আয়নায় লিপিস্টিক দিয়ে একটা চুমু আকা। নিচে নোট সন্ধার-
ডারলিং -
তুমি ঘুমাচ্ছো দেখে আর জাগালাম না। নাস্তা রেডি আছে। আমি গ্রোসারি সেরেই আসছি। আজকে রাতে তোমার জন্য স্পেশাল রান্না হবে।
তোমার সোনাবউ .
আমি ডাইনিং টেবিলে গেলাম। দেখি ছেলে নাস্তা করছে।
আমি-বাপধন, গত রাইতে কি হইছিলো? আজকে সকালে দেখি সব সাজানো গোছানো, ঘর ত এত ভালা থাকে না।
ছেলে-তুমার কিছু মনে নাই?
আমি-না!
ছেলে-তুমি রাইত তিনটার সময় আসছো। ঘরে ঢুকার সময় দরজায় বাড়ি খেয়ে তোমার চোখের নিচে দাগ পড়ল।
আমি-আইচ্ছা। তারপর?
ছেলে-আছাড় খেয়ে পড়ে তুমি আমাদের কফি টেবিলটা মাঝ বরাবর ভেঙ্গে ফেলছো। এরপর ড্রইং রূমের কার্পেটে একগাদা বমি করলা।
আমি-এরপরও ঘরের সব ঠিক রইলো ক্যামনে?
ছেলে-যখন তুমারে মায়ে বিছানায় নেয়ার জন্য জড়িয়ে ধরছে, তখন তুমি মায়রে কইছো, হতচ্ছাড়ী ছাইড়্যা দে আমারে! আমি বিবাহিত
Friday, 20 July 2012
Thursday, 19 July 2012
উপদেশ----
বিখ্যাত সংগীতজ্ঞ মোৎজার্টের সঙ্গে একবার দেখা করতে এল এক তরুণ।
বলল, ‘সম্মানিত মোৎজার্ট, আমি একটা সিম্ফনি সৃষ্টি করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে, বলুন তো?’
মোৎজার্ট বললেন, ‘শুরুতে ছোট ছোট সুর সৃষ্টি করে অভিজ্ঞতা অর্জন করো। তারপর সিম্ফনি তৈরি করো।’
তরুণ বলল, ‘কিন্তু আপনি তো আমার চেয়ে অনেক ছোট বয়সেই সিম্ফনি তৈরি করেছেন!’
বিনয়ের সঙ্গে মোৎজার্ট বললেন, ‘আমি তো কারও কাছে উপদেশ নিতে যাইনি!’
স্যার আর্থার কোনান ডয়েল ------
বিখ্যাত গোয়েন্দা শার্লক হোমসের স্রষ্টা স্যার আর্থার কোনান ডয়েল বহু দিন ইতালিতে কাটিয়ে ফ্রান্সের প্যারিসে এসেছেন। রেলস্টেশনে ট্যাক্সির দিকে এগিয়ে যেতেই চালক দরজা খুলে দিয়ে বলল, ‘গুড ইভিনিং মিস্টার ডয়েল!’
চমকে গেলেন ডয়েল। অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি আমাকে চিনলে কী করে?’
বিনয়ের সঙ্গে বলল চালক, ‘স্যার, আপনাকে দেখেই বোঝা যায়, আপনি একজন সম্ভ্রান্ত ইংরেজ। আপনার চুল দেখে বোঝা যাচ্ছে, ইতালির কোনো সেলুন থেকে কাটা। আপনার গায়ের রংও ফ্রান্সের রোদ্দুরে ঘুরে ঘুরে হালকা বাদামি হয়ে গেছে। তা ছাড়া এ সময়ই একটা ট্রেন প্যারিসে আসে। সব মিলিয়ে মনে হলো, আপনিই কোনান ডয়েল!’
মুগ্ধ হলেন ডয়েল, ‘বাহ্! তুমি তো দারুণ করিৎকর্মা হে! তোমার নজর তো দেখছি শার্লক হোমসকেও হার মানায়!’
চালক: ‘ধন্যবাদ স্যার! আরেকটা ব্যাপারও স্যার আমার নজর এড়ায়নি। আপনার ব্যাগের ওপর লেখা আপনার নামটা!’
সত্যিকারের ভদ্রলোক
সত্যিকারের ভদ্রলোক সব সময় মহিলাকে বাসা পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দেয়, যদি বাসাটি হয় ভদ্রলোকের।
সত্যিকারের ভদ্রলোক সব সময় মহিলাকে আগে ঢুকতে দেয়, যদি মহিলার পৃষ্ঠদেশ অনেকটা অনাবৃত থাকে।
সত্যিকারের ভদ্রলোক মহিলার ভারবহনের দৃশ্য সহ্য করতে পারে না। সে চোখ ফিরিয়ে নেয়।
সত্যিকারের ভদ্রলোক স্ত্রীকে ট্রেনে তুলে দিয়ে ট্রেন ছাড়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে। স্ত্রী চলে গেছে, সেটা সে নিশ্চিত হতে চায়।
সত্যিকারের ভদ্রলোক কখনো মহিলার বয়স জিজ্ঞেস করে না। সে জিজ্ঞেস করে, কবে সে স্কুল পাস করেছে।
সত্যিকারের ভদ্রলোক সব সময় মহিলাকে নিজের জায়গা ছেড়ে দেয়; শ্রেয়তর জায়গা দখল করতে।
সত্যিকারের ভদ্রলোক সব সময় মহিলাকে আদরমাখা নাম ধরে ডাকে, যদি সে মহিলার সত্যিকারের নাম ভুলে যায়।
Wednesday, 18 July 2012
দুই আলোকচিত্রী -----
দুই আলোকচিত্রী বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে: --
১ম বন্ধু: তোমাকে একটা প্রশ্ন করি।
২য় বন্ধু: করো।
১ম বন্ধু: ধরো, তুমি একটা নদীর সামনে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছ। হঠাত দেখলে একটা মেয়ে নদীতে হাবুডুবু খাচ্ছে আর ‘বাঁচাও বাঁচাও’ বলে চিতকার করছে। আশপাশে তুমি ছাড়া আর কেউ নেই। নদীর ঘাটে একটা নৌকা বাঁধা আছে। তুমি চাইলে মেয়েটাকে বাঁচানোর জন্য ঝাঁপিয়ে পড়তে পারো, অথবা তোমার ক্যামেরায় এই চমতকার মুহূর্তটা ধারণ করতে পারো।
২য় বন্ধু: আচ্ছা।
১ম বন্ধু: প্রশ্নটা হলো, তুমি কোন লেন্স ব্যবহার করবে?
বাঁদোর--------------
রবীন্দ্রনাথ একবার একটা সভায় বসে ছিলেন। হঠাৎ রবিঠাকুর বলে উঠলেন, ‘এই ঘরে একটা “বাঁদোর” আছে।’
সবাই ভীষণ অস্বস্তিতে পড়ে গেলেন। একে-অন্যের মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে লাগলেন।
রবীন্দ্রনাথ এবার ব্যাপারটা পরিষ্কার করলেন, ‘আহা! এই ঘরের ডান দিকে যেমন একটা দোর (দরজা) আছে, তেমনি বাঁ দিকেও একটা দোর আছে, আমি তো ওটার কথাই বলছিলাম হে!’
Tuesday, 17 July 2012
Monday, 16 July 2012
একটি তুলনামূলক গল্প
আমার যখন জন্ম হলো, সেই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমার ধর্মপিতা বললেন, ‘সবাইকে অভিনন্দন। কোনো শিশুর জন্ম মানেই একটি অর্জন এবং অর্জনটি শুধু সেই পরিবারেরই নয়, আমাদের পুরো সমাজের। আর এ কথাটি একেবারেই ফেলে দেওয়ার মতো নয় যে, গত বছরের তুলনায় এ বছরে ৩.৫টি বেশি শিশুর জন্ম হচ্ছে।’
শুনে খুব সুখবোধ হলো আমার। আমি হাততালি দিয়ে উঠলাম।
ইনস্টিটিউট শেষ করলাম যখন, সেই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে চ্যান্সেলর বললেন, ‘সবাইকে অভিনন্দন। গত বছর এতগুলো গ্র্যাজুয়েটের কথা আমরা স্বপ্নেও ভাবিনি।’ কথাটা একেবারেই ফেলে দেওয়ার মতো নয়। শুনে খুব সুখবোধ হলো আমার। আমি হাততালি দিয়ে উঠলাম।
কাজে যোগ দিলাম যখন, ডিরেক্টর সাহেব করমর্দন করে বললেন, ‘তরুণ বিশেষজ্ঞদের বেতন গত বছরের তুলনায় এ বছর অনেকটা বেড়েছে। ফেলে দেওয়ার মতো কথা তো নয় এটা।’
শুনে খুব সুখবোধ হলো আমার। আমি হাততালি দিয়ে উঠলাম।
আমার যখন মৃত্যু হলো, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় আমার এক নিকটজন বলল, ‘ওর জন্য ভারী কষ্ট হচ্ছে আমার। তবু সুখের কথা এই যে, আমাদের পরিবারে গত বছরের তুলনায় এ বছর মৃত্যুর হার কমে এসেছে।’
আমি যদি শুনতে পেতাম, আমার সুখবোধ হতো। আর যদি উঠতে পারতাম, হাততালি দিতাম।
Saturday, 14 July 2012
Friday, 13 July 2012
Wednesday, 11 July 2012
নারী বনাম পুরুষ
হাতের লেখা
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।
বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
স্মৃতি
নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।
বাথরুম
পুুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।
পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।
সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।
বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।
বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
স্মৃতি
নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।
বাথরুম
পুুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।
পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।
সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।
বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
হাতের লেখা
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।
বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
স্মৃতি
নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।
বাথরুম
পুুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।
পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।
সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।
বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।
বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
স্মৃতি
নারী : যে পুরুষটি তাকে বিয়ে করতে চায় তাকে সারা জীবন মনে রাখে।
পুরুষ : সেসব নারীকে মনে রাখে যাদের সে বিয়ে করেনি।
বাথরুম
পুুরুষ : সাধারণত ছয়টি জিনিস থাকে। সাবান, সেভিং ক্রিম, রেজর, টুথব্রাশ, আর তোয়ালে (ক্ষেত্রবিশেষে কোনো হোটেল থেকে চুরি করা)।
নারী : সাবান, টুথব্রাশ, টুথপেস্ট তো আছেই সেই সঙ্গে শ্যাম্পু, চিরুনি, লিপস্টিক….আরও কত কী! বেশির ভাগ জিনিস পুরুষেরা চিনবেই না।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।
পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।
সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।
বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
Tuesday, 10 July 2012
বাবা কিন্তু ছাড়বে না ---------------
এক ফাজিল ছেলে এক মেয়ে কে দেখে বললো,’ ম-য় আকার মা + ল।
মেয়েটাও ফাজিল। সে রিপ্লাই দিলো, “আচ্ছা, শেষের “ল” টা কেটে দেওয়া যায় না?”
ছেলে বললো, “আমি ছেড়ে দিলেও বাবা কিন্তু ছাড়বে না।”
Monday, 9 July 2012
মশা
হাবলু ও সঞ্জুর মধ্যে কথা হচ্ছে—সঞ্জু: কী রে, তুই অফিসে না গিয়ে এভাবে বসে আছিস কেন?হাবলু: আর বলিস না। বড় কর্তা অফিসে আসতে বারণ করে দিয়েছেন। বস আমার ওপর খুব খেপা।
সঞ্জু: কেন?হাবলু: অফিসে কাজ করার সময় একটা মশা মেরেছিলাম, এ কারণে হবে হয়তো।
সঞ্জু: শুধু একটা মশা মারার কারণে এই শাস্তি! তোর বড় কর্তা তো লোক ভালো না।
হাবলু: আরে বোকা, রেগেছেন কী সাধে! মশাটা যে উনার গালের ওপর বসে
সঞ্জু: কেন?হাবলু: অফিসে কাজ করার সময় একটা মশা মেরেছিলাম, এ কারণে হবে হয়তো।
সঞ্জু: শুধু একটা মশা মারার কারণে এই শাস্তি! তোর বড় কর্তা তো লোক ভালো না।
হাবলু: আরে বোকা, রেগেছেন কী সাধে! মশাটা যে উনার গালের ওপর বসে
আদর্শ শিক্ষক:
শিক্ষক ক্লাশরুমে ঢুকে জিজ্ঞেস করলেন, আমি কি পড়াব তা কি তোমরা জান ?
ছাত্ররা মুখ চাওয়া চাওয়ি করে বলল, না স্যার। শিক্ষক বললেন, কি পড়াব সেটাই তখন জান না তখন পড়াব কিভাবে ? বলে চলে গেলেন।
পরদিন আবার ক্লাশে এসেই জিজ্ঞেস করলেন, আমি কি পড়াব তা জান ?
এবার ছাত্ররা বলল, জানি স্যার। তিনি বললেন, জানই যখন তখন আর পড়ানোর কি আছে ? বলে চলে গেলেন।
পরদিন ক্লাশে ঢুকে সেই প্রশ্নই করলেন, আমি কি পড়াব তা কি জান ?
কজন বলল, জানি স্যার। কজন বলল, জানি না স্যার। তিনি বললেন, যারা জানো না তারা যারা জানে তাদের কাছে জেনে নাও।
২।আগের অভ্যেস: -
ঘড়ির কাটা তো একঘন্টা এগিয়ে আনা হয়েছে। কিভাবে মানিয়ে নিলেন ?
- সরকারী চাকরী করি সরকারের কথা না শুনলে কি চলে ? নতুন নিয়মে ঘড়ি দেইখা অফিস শেষ করি। তয় অফিসে যাই আগের অভ্যাসে।
৩।ছাতা: - সেদিন হঠাৎ করে বৃষ্টি আশায় যে ছাতাটা ধার দিয়েছিলাম সেটা ফেরত নিতে এলাম।
- কিন্তু ভাই ছাতাটা আমি এইমাত্র রুমিকে ধার দিলাম। সে তার এক ভাইকে ওটা দিয়ে বাজারে পাঠিয়েছে।
- সমস্যা হয়ে গেল যে। ছাতাটা আসলে অফিসের কামালের কাছে ধার করে এনেছিলাম। সেটা আসলে তার এক আত্মিয়ের।
৪।ফার্মগেট ব্রিজ: -
দলিলে লিখুন ফার্মগেট ব্রিজটা জামাইকে দিয়ে মরতে চাই।
- কিন্তু এটার মালিক তো আপনি নন।
- তাতে কি হয়েছে। ওটা দান করতে সমস্যা কোথায় ?
- না, মানে . . . ওটা দান করা-
- তবে কি ওটা সাথে নিয়ে যাব ?
৫। ভাল হোচছে না.: এক যায়গায় বসে সময় কাটাচ্ছিলেন এক ভদ্রলোক। কিছুক্ষন পর এক যুবক এসে বসল। টেবিলে হাত দিয়ে তবলা বাজাতে শুরু করল। ভদ্রলোক বিরক্তিভরে তাকালেন কিন্তু কাজ হল না। বাজনা ক্রমেই বেড়ে চলল। একসময় বাধ্য হয়ে মুখ খুলতে হল তাকে, ভাল হচ্ছে না কিন্তু।
তবলার জোর আরো বেড়ে গেল। ভদ্রলোক আরো বিরক্ত হলেন।
গলা আরেকটু বাড়িয়ে বললেন, ভাল হচ্ছে না কিন্তু। তাতেও কাজ হল না। তবলা চলতেই থাকল। তিনি রীতিমত রেগে গিয়ে ধমক দিলেন, ভাল হচ্ছেনা কিন্তু। সে বলল, এরচেয়ে ভাল পারি না।
১।নারীবিদ্বেষী এক যুবক ঈশ্বরকে জিজ্ঞেস করল—
হে ঈশ্বর, তুমি নারীকে এত সুন্দরী বানিয়েছ কেন?
—যাতে তুমি তাকে ভালোবাস।
—তাহলে ঈশ্বর, তুমি নারীকে এত বোকা বানিয়েছ কেন?
—যাতে সে তোমাকে ভালোবাসে।
২।এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।”
ডাক্তার বললেন, “কি সমস্য?” রোগী বলল, “আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি” ডাক্তার বলল, “ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।”
রোগী বলল, “হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!!!”
৩। ক তরুণীর হঠাৎ কঠিন এক রোগ ধরা পড়ল। অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা বললেন, ‘আপনি আর বড়জোর ছয় মাস বাঁচবেন।’
বেচারী বিমর্ষ হয়ে বাড়ি ফিরল। তারপর কী ভেবে আবার সেই চিকিৎসককে ফোন করে বলল, ‘কিন্তু আমি যে আরও অনেক দিন বাঁচতে চাই।’
চিকিৎসক কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললেন, ‘আপনি একটা বিয়ে করুন।’ ‘আপনি আমার সঙ্গে মশকরা করছেন!’
‘না না,’ চিকিৎসক বললেন, ‘আমার কথা শেষ হয়নি। আপনি একজন অর্থনীতিবিদকে বিয়ে করবেন।’
‘কেন?’
‘তার সঙ্গে থাকলে প্রতিটি দিনই আপনার অনেক বড় মনে হবে। এবং অল্প সময়েই জীবনের ওপর বিরক্তি এসে যাবে।’
হাবলু ও সঞ্জুর মধ্যে কথা হচ্ছে—সঞ্জু: কী রে, তুই অফিসে না গিয়ে এভাবে বসে আছিস কেন?হাবলু: আর বলিস না। বড় কর্তা অফিসে আসতে বারণ করে দিয়েছেন। বস আমার ওপর খুব খেপা।
সঞ্জু: কেন?হাবলু: অফিসে কাজ করার সময় একটা মশা মেরেছিলাম, এ কারণে হবে হয়তো।
সঞ্জু: শুধু একটা মশা মারার কারণে এই শাস্তি! তোর বড় কর্তা তো লোক ভালো না।
হাবলু: আরে বোকা, রেগেছেন কী সাধে! মশাটা যে উনার গালের ওপর বসে
সঞ্জু: কেন?হাবলু: অফিসে কাজ করার সময় একটা মশা মেরেছিলাম, এ কারণে হবে হয়তো।
সঞ্জু: শুধু একটা মশা মারার কারণে এই শাস্তি! তোর বড় কর্তা তো লোক ভালো না।
হাবলু: আরে বোকা, রেগেছেন কী সাধে! মশাটা যে উনার গালের ওপর বসে
Subscribe to:
Posts (Atom)